Image credit: The Jaipur Dialogues
-অনুলিখন: বিজিৎ প্রশান্থা
'রাখো রে ধ্যান, থাক্ রে ফুলের ডালি,/ ছিঁড়ুক বস্ত্র, লাগুক ধুলাবালি,/কর্মযোগে তাঁর সাথে এক হয়ে/ঘর্ম পড়ুক ঝরে।' - ধূলা মন্দির, রবি ঠাকুর
দেশ এবং সংস্কৃতি শুধুমাত্র ভূগোল এবং ভাষা দিয়ে গড়া নির্জীব পাথরকুচি নয়। দেশ এবং সংস্কৃতি ক্রম-প্রবহমান ধারণা যার গভীরে থাকে হাজার হাজার বছরের দর্শন এবং মূল্যবোধ। এই দর্শন আর মূল্যবোধ যেকোনো সংস্কৃতির আত্মা - যা মূর্তমান হয় দেশের আনাচে কানাচে ছিটিয়ে থাকা হাজার হাজার ছোট-বড় মন্দিরে। ভারতবর্ষ একটা প্রকৃতি-পূজক রাষ্ট্র যার জ্ঞান-বিজ্ঞান-দর্শন-শিল্পকলা-অভ্যাস-বিশ্বাস-উত্তরাধিকার সমস্তকিছুর উৎসে রয়েছে নিখাদ প্রকৃতিপ্রেম আর মানবপ্রেম। তাই তো ভারতবর্ষের প্রকৃতি এবং ভারতবর্ষের দেবী-দেবতা সাত-তলা আসমানে বসে কর্মহীন পড়শীর মতো কথায় কথায় কুপিত হয় না, বরং আটপৌরে উমা, অপর্ণা, সতী, অন্নপূর্ণা, সাবিত্রী, রাম, কৃষ্ণ, শিবের মতো কর্ম, প্যাশন আর মূল্যবোধের উদাহরণ তৈরী করে। তাই তো ভারতবর্ষের মন্দির কিছু ভীত ভক্তকুলের সংকীর্ণ প্রার্থনা-কোঠা নয়, বরং তারা ভারতের অনন্ত জীবনধারার জ্যোতির্লিঙ্গ, তারা যুগ-যুগান্তের আত্মত্যাগের সতী-তীর্থ। ভারতবর্ষের মূল্যবোধ এবং ভারতের দেব-দেবীর মূল্যবোধ এক এবং অবিচ্ছেদ্য - ঠিক যেমন ভারতের মন্দির আর হিন্দু জনমানস। ভারতের মন্দির ভারতীয়দের মনের মন্দির, আধ্যাত্মিকতার শক্তিপীঠ, মোক্ষের মূর্ত নচিকেতাগ্নি।
বলা বাহুল্য, বিগত হাজার বছর ধরে এই হিন্দু মন্দিরগুলিই বিদেশী আক্রমণের প্রথম এবং প্রধান লক্ষ্য হয়ে এসেছে। তার মূল কারণ:
এক, আক্রমণকারীরা হিন্দুদেরকে 'বিধর্মী কাফের' এবং হিন্দুদের ভগবানকে 'False God', মনে করতো, এবং তাদের তথাকথিত ধর্মগ্রন্থে হিন্দুদের হত্যা করার, এবং হিন্দু মূর্তি ও হিন্দু মন্দির ধ্বংস করাকে পুণ্য কর্ম বলে বিধান দেওয়া হয়েছে।
দুই, হিন্দু মন্দিরগুলি থেকে প্রচুর পরিমাণ ধনরত্ন লুঠ করা যেত।
তিন, হিন্দু মূল্যবোধ, হিন্দু সমাজ, হিন্দু শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে ভারতবর্ষকে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় ছিল এই মূল্যবোধ-সমাজব্যবস্থা-শিক্ষাব্যবস্থার উৎসস্রোতে থাকা মন্দিরগুলিকেই বিধ্বস্ত করে দেওয়া।
সম্প্রতি KS Eshwarappa বলেছেন, বিগত হাজার বছরে ভারতবর্ষের ৩৬০০০ মন্দির ধ্বংস করে তার ওপর মসজিদ বানানো হয়। ঐতিহাসিক সীতারাম গোয়েল তথ্যের সাহায্যে দেখিয়েছেন যে, ভারতে প্রায় ১৯০০ এমন মসজিদ আছে, যাদের বিগত যুগে মন্দির হবার প্রমাণ প্রত্যক্ষভাবে বর্তমান। এই ধ্বংসের ইতিহাস এতই বীভৎস যে উত্তর ভারতের প্রথম মসজিদ মোহাম্মদ কাসিমের দ্বারা সিন্ধের দেবল-এ বানানো, এবং VS Naipaul লিখেছেন যে এই মসজিদ মোহাম্মদ কাসিম দ্বারা নিহত হিন্দুদের অস্থি দিয়ে তৈরী করা হয়েছিল।
হিন্দু মন্দিরের উপর সরকারি নিয়ন্ত্রণের ইতিহাস:
এতো কিছু সত্ত্বেও কিন্তু হিন্দুদের কোনোদিনই ব্যাপকভাবে ধর্মচ্যুত করা যায়নি। ১৭০৭ সালে আওরংজেব-এর মৃত্যুর পর মারাঠা সাম্রাজ্য এবং অহল্যাবাই হোলকারের নেতৃত্বে ব্যাপকভাবে বহু মন্দির পুনরুদ্ধার এবং পুনর্প্রতিষ্ঠা করা হয়। নতুন করে কাশী বিশ্বেশ্বর মন্দির প্রতিষ্ঠা, ত্র্যম্বকেশ্বর, মহাবালেশ্বর,ওমকারেশ্বর,রামেশ্বরম মন্দির পুনরুদ্ধার/পুনর্প্রতিষ্ঠা অহল্যাবাই-এর নেতৃত্বে সম্ভব হয়। মারাঠা সাম্রাজ্যের পতনের পর ব্রিটিশরা তাদের দুশোবছরের শাসনকালে যেমন ব্যাপকভাবে মন্দির ভাঙেনি, তেমনি বিতর্কিত স্থলে মন্দির বানানোর অনুমতি দেওয়া থেকে বরাবরই বিরত থেকেছে।
ব্রিটিশরা ভারতে আসার পূর্বে মন্দিরগুলি স্থানীয় সম্প্রদায়ের দ্বারা পরিচালিত হত। লেখক সঞ্জীব সান্যালের মতে, তারা ছিল নৃত্য ও শিল্পের কেন্দ্র এবং একটি বিশাল বিকেন্দ্রীভূত বাণিজ্য নেটওয়ার্কের কেন্দ্রবিন্দুতে। সম্প্রদায়ের সুবিধার জন্য প্রতিটি মন্দিরে দাতব্য কেন্দ্র ছিল যা হিন্দু দ্বারা মন্দিরগুলিতে দেওয়া সম্পত্তির সাহায্যে চালানো হতো। সুবিধার মধ্যে থাকতো: বিশ্রামাগার, পাঠশালা, গোশালা এবং শিক্ষার অগ্রগতির জন্য প্রতিষ্ঠান এবং দরিদ্রদের খাওয়ানো।
ঔপনিবেশিকতা এবং ধর্মান্তরের ব্রিটিশ এজেন্ডা সফল করার জন্য মন্দির সংগঠনকে দুর্বল করা জরুরি ছিল। এজন্য দক্ষিণ ভারতের মন্দিরগুলিকে সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছিল কারণ ক্রমাগত আক্রমণের কারণে উত্তরে খুব বেশি মন্দিরের এত বিশাল সম্পত্তি বা সম্পদ ছিল না। ব্রিটিশরা এটি করার জন্য 1817 সালের Madras Regulation VII প্রবর্তন করে।
1840 সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মন্দিরগুলিকে তাদের ট্রাস্টিদের কাছে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল, কারণ ভারতে এবং বিদেশে খ্রিস্টান মিশনারিগুলি খ্রিস্টানদের দ্বারা হিন্দু মন্দির পরিচালনার ধারণা পছন্দ করেননি। এইভাবে, মন্দির পরিচালনা ধীরে ধীরে, ট্রাস্টিদের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং 1845 সালের মধ্যে বিশিষ্ট মন্দিরগুলি বিখ্যাত মঠগুলির কাছে হস্তান্তর করা হয়। রাজস্ব বোর্ড বড় মন্দিরগুলির প্রশাসনের তত্ত্বাবধান করত।
এরপরে আসে The Religious Endowments Act 1863, যা মন্দিরের প্রশাসনকে ব্রিটিশ সরকারের ট্রাস্টিদের কাছে হস্তান্তর করে। মন্দিরের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য উপাসনার প্রাথমিক উদ্দেশ্য এবং তহবিলের ব্যবহার কিন্তু মঠ-পতি বা অন্যান্য ট্রাস্টিদের গোচর তখনও হারায়নি। মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির শতাধিক মন্দির সংশ্লিষ্ট ট্রাস্টিদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল সরকার তাদের তত্ত্বাবধানে সামান্য বা কোন ভূমিকা পালন করেনি। ট্রাস্টিরা মন্দিরের জন্য প্রযোজ্য নীতি অনুসরণ করে মন্দির চালাতেন।
ব্রিটিশরা The Madras Religious and Charitable Endowments Act 1925 প্রবর্তন না করা পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। 1925 সালে Madras Religious and Charitable Endowments Act কিছু নির্দিষ্ট ধর্মীয় এনডোমেন্টের আরও ভাল শাসন ও প্রশাসনের জন্য স্থানীয় আইনসভা দ্বারা পাস করা হয়। ধর্মস্থলে অযাচিত হস্তক্ষেপের জন্য মুসলিম ও খ্রিস্টানরা এই আইনের তীব্র বিরোধ করে । এরপর এই আইনের কিছু সংশোধন করে মাদ্রাজ হিন্দু ধর্মীয় ও এনডাউমেন্টস অ্যাক্ট 1927 আনা হয়েছিল, যাতে সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে শিখ, মুসলিম এবং খৃস্টানদের চার দেওয়া হয়। হিন্দুরা ব্যাপকভাবে প্রতিবাদ করেনি বলে হিন্দু মন্দিরগুলি আংশিকভাবে তৎক্ষণাৎ সরকারি হাতে চলে যায়। 1928 সালের I, 1929 সালের V, 1930 সালের IV, 1931 সালের XI, 1934 সালের XI, 1935 সালের XII, 1938 সালের XX, 1939 সালের XXII, 1944 সালের V এবং 1946 সালের X সংশোধন দ্বারা এই সরকারি নিয়ন্ত্রণ আরো মজবুত করা হয়। হাস্যকরভাবে, 1925 সালে, শিখ গুরুদ্বার আইন পাস হয়েছিল যা গুরুদ্বারগুলিকে শিখদের একটি নির্বাচিত সংস্থার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।
স্বাধীনতার পর নেহরুর কংগ্রেস সরকারের অধীনে ভারতীয় ধর্মীয় কাঠামোর প্রতি এই একই উদাসীনতা অব্যাহত ছিল এবং সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্য শুধুমাত্র সোমনাথ মন্দিরই পুনরুদ্ধারের মুখ দেখেছিল। এটা পরিহাসের বিষয় যে পাকিস্তান, যেটি একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ছিল, পুরানো মসজিদ সংস্কার এবং নতুন মসজিদ নির্মাণের কাজ হাতে নেয়; নেহেরুর অধীনে, ভারত, একটি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ, এই একই মসজিদ সংস্কার এবং নতুন মসজিদ নির্মাণের কাজ করেছিল; অন্যদিকে ভারতীয় মন্দিরগুলিতে সংস্কার তো করেইনি, বরং নিছক অবহেলায় অনেক মন্দিরকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হতে দিয়েছিল।
স্বাধীন ভারতের সংবিধান আকার নেওয়ার অনেক আগে থেকেই এবং সত্যিকারের নির্বাচিত আইনসভা সংস্থাগুলি তৈরি হওয়ার অনেক আগে, মাদ্রাজের কংগ্রেস সরকার হিন্দু মন্দিরগুলির উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ জোরদার করার জন্য পূর্ব বর্ণিত ধর্মীয় আইনটিকে শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিল। হিন্দু ধর্মীয় ও চ্যারিটেবল এনডাউমেন্টস (এইচআরসিই) বিল মাদ্রাজ আইনসভায় 4 ফেব্রুয়ারি, 1949-এ উত্থাপিত হয়েছিল।
বিলটি যে নতুন বৈশিষ্ট্যগুলি প্রবর্তন করতে চেয়েছিল তার মধ্যে কয়েকটি হল:
এই আইনের আওতায় HRE বোর্ড, যেটি আপাতদৃষ্টিতে একটি স্বাধীন নিয়ন্ত্রক সংস্থা, HRCE বিভাগকে (সরকারের একটি নির্বাহী বিভাগ) নির্দেশ দিয়ে সমস্ত ধর্ম এবং দাতব্য সংস্থানগুলিকে HRCE বিভাগের অধীনে নিয়ে আসে,
এই আইন HRCE বিভাগকে মঠ সহ সমস্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বাজেটে পরিবর্তন, সংযোজন এবং বাদ দেওয়ার অধিকার দেয়;
এই আইন HRCE বিভাগকে মঠকেও অবহিত করার এবং নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগের ক্ষমতা দেয়;
এই আইন উত্তরাধিকারী ট্রাস্টিদের অপসারণ, ডিটাম নির্ধারণ, উদ্বৃত্ত তহবিলের আবেদন এবং স্থাবর ট্রাস্ট সম্পত্তিকে আদালতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে বিচ্ছিন্ন করার বিষয়ে বিভাগের সিদ্ধান্তের অবধারণা দেয়;
এই আইনে বলা হয় যে, প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যারা বার্ষিক 200 টাকার বেশি আয় করছে তাদের আয়ের 5% HRCE ফান্ডে দিতে হবে সরকার এবং তাদের কর্মকর্তাদের দ্বারা প্রতিষ্ঠানে প্রদত্ত পরিষেবাগুলির জন্য; আরও, যে সকল প্রতিষ্ঠানের আয় 1000 টাকার বেশি, তাদের আয়ের 1.5% অডিট ফি দিতে হবে, ইত্যাদি।
1959 সালে কিছু পরিবর্তনের সাথে Tamil Nadu Hindu Religious and Charitable Endowments Act পাশ হয়। তখন দেশে কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল। এতে বলা হয় যে, এই আইনের উদ্দেশ্য ধর্মীয় ট্রাস্ট এবং প্রতিষ্ঠানগুলি সঠিকভাবে পরিচালনা করা এবং আয়ের অপব্যবহার না হয় তা নিশ্চিত করা। এই নতুন আইন Hindu Religious Endowments Boardকে বিলুপ্ত করে এবং একজন কমিশনারের হাতে সরকারের হিন্দু ধর্মীয় ও দাতব্য এনডোমেন্টস বিভাগের কর্তৃত্ব ন্যস্ত করে। এই আইন অনুযায়ী যদি সরকার বিশ্বাস করে যে কোনো হিন্দু পাবলিক চ্যারিটেবল এনডোমেন্টের অব্যবস্থাপনা হচ্ছে, তাহলে সরকার কমিশনারকে তদন্ত করে এনডোমেন্টকে সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনার নির্দেশ দিতে পারে। 'অব্যবস্থাপনা'র এই বিধান মুসলিম এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের জন্য প্রযোজ্য নয়।
সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদী বেশ কয়েকটি মন্দিরের পুনঃসংস্কার করলেও মন্দিরগুলির ওপর সরকারি কব্জা এখনো সরায়নি। বরং কর্ণাটক, উত্তরাখণ্ডের বেশ কয়েকটি বিখ্যাত মন্দিরকে উল্টো কব্জা করেছে, হিন্দু মন্দিরগুলিতে এন্ট্রি ফী বাড়িয়েছে,- যখন কিনা মুসলিম সমাজের লোকজনকে আরবে হজ যাত্রায় ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত ভর্তুকি দিয়েছে। ধর্মনিরপেক্ষতার নামে এই নাঙ্গা নাটক একমাত্র ভারত সরকারের দ্বারাই সম্ভব! কারণ হিন্দুরা ইন্ডিয়ান স্টেট দ্বারা রাজনৈতিকভাবে বোবা, খণ্ডিত, এবং উদাসীন। হিন্দুরা ভারত সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় নামে না, লড়াই বা বিদ্রোহ করে না।
হিন্দু মন্দিরের সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্তি একম সনাতন ভারত দলের সপ্ত সংকল্পের পবিত্রতম সংকল্প। একজন গর্বিত আর কট্টর হিন্দু হোন। হিন্দু সমাজকে এই রাষ্ট্রীয় শোষণ এবং যন্ত্রণার হাত থেকে মুক্ত করতে এছাড়া উপায় নেই।
সর্বে সনাতনে ভবন্তু একাত্মম্।
About us - আমাদের সম্পর্কে জানুন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
সনাতন্ হিন্দু ধর্মে পবিত্র সংখ্যা ১০৮ এত মহাত্মপূর্ণ কেন...???
সনাতন্ বৈদিক হিন্দু ধর্মে, ১০৮ সংখ্যা টি অত্যন্ত পবিত্র সংখ্যা রূপে গণ্য করা হয়। কিন্তু কেন...??? কলমে :- অরিন্দম রায়। আমাদের যো...
-
লিখন: বিজিৎ প্রশান্থা সম্প্রতি এক উঁচুস্তরের দিল্লী মহলের নেতা JNU -এর এক হিন্দুবাদী প্রফেসর আনন্দ রঙ্গনাথনের কাছে নাকি এই অভিমত ব্যক্ত কর...
-
-অনুলিখন: বিজিৎ প্রশান্থা নরেন্দ্র মোদীর মন্দির বিধ্বংস করার রাজনীতির শুরু হয় সম্ভবত ২০০৮ সালে, যখন সড়ক সম্প্রসারণের দোহাই দিয়ে তার সরকার...
-
সনাতন ধর্ম এবং সভ্যতা কত পুরাতন...?? রচনা :- অরিন্দম রায়। "সনাতন বৈদিক ধর্ম ও সভ্যতা মাত্র ৫০০০ বছর পুরাতন হতে....." :- এমনটি ...
No comments:
Post a Comment